HELPING THE OTHERS REALIZE THE ADVANTAGES OF কবিতা, গল্প, গদ্য

Helping The others Realize The Advantages Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Helping The others Realize The Advantages Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

আওয়ামীলীগ সরকার বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়াতাকে ভয় পেয়ে বিনা অপরাধে বন্দি করে রেখেছে –মানিকগঞ্জে মির্জা আব্বাস

মল্লিক কাকলি কলতান কৃষ্ণালক্ষ্মী সেন কালীকৃষ্ণ গুহ কৃষ্ণচন্দ্র ভট্টাচার্য খ

কবি - শামসুর রাহমান মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন উত্তর বাতিল

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) কবিতার ধরণ

মন্তব্য: স্মৃতির দুয়ারে কবিতা টি খুব ভালো লাগলো। অনবদ্য শব্দ চয়ন ও ভাষার মাধুর্যে মুগ্ধ হলাম। কবিকে অভিনন্দন।

শিপ্রা সেন ধর শামসুর রাহমান শচীন দাশ শম্ভু চৌধুরী শ্যামল চট্টোপাধ্যায় শৈলেন সরকার শশাঙ্কশেখর হাইত শুভমানস ঘোষ শোভন তরফদার শাশ্বতী ঘোষ শার্ল বোদলেয়র শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শিবনাথ শাস্ত্রী শম্পা চৌধুরী শিশিরকুমার দাশ স

শামসুর রাহমান অনেকদিন যাবত চিলেকোঠা বিষয়ে একটি ধারণা

বেশি বাঁচবে না। রাত্রির রাজপথ এমনই রহস্যময় সে তার বাসিন্দাকে গলা টিপে

জনগণকে জাগিয়ে তোলার অস্ত্রই হলো কবিতা।- কাজী নজরুল ইসলাম

১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র পুনরায় কাঁটালপাড়ায় ফিরে আসেন। এইসময় কাঁটালপাড়ার শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের কাছে বঙ্কিম বাংলা ও সংস্কৃতের পাঠ নেন। বঙ্কিমচন্দ্র খুব ভালো আবৃত্তিকারও ছিলেন। সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জন নামক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বহু কবিতা তিনি এই বয়সেই কণ্ঠস্থ করে ফেলেন। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর বিরচিত বিদ্যাসুন্দর কাব্য থেকে বিদ্যার রূপবর্ণন ও জয়দেব প্রণীত গীতগোবিন্দম্ কাব্য থেকে ধীরে সমীরে যমুনাতীরে কবিতাদুটি তিনি প্রায়শই আবৃত্তি করতেন। এছাড়াও পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির কাছে এই সময় তিনি মহাভারত শ্রবণ করতেন। হলধরই তাঁকে শিক্ষা দেন - “শ্রীকৃষ্ণ আদর্শ পুরুষ ও আদর্শ চরিত্র”। এই শিক্ষা তাঁর পরবর্তী জীবনে রচিত নানা রচনাতে প্রতিফলিত হয়েছিল।

তাকে, নিষেধ কোরো না। কাঁধের ঝোলার মধ্যে একটি নতুন কবিতা জমা হবে—

কবিতা পাখির মতো, এটি সকল সীমান্ত উপেক্ষা করে।-ইয়েকজনি ইয়েভুশেঙ্কো

মন্তব্য: ধ্যান্যবাদ । আপনাদের ভালবাশা অনেক অনুপ্রেরনা দেবে।

এই কবিতায় নিম্নরেখাঙ্কিত ক্রিয়াপদগুলোর দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় প্রতিটি ক্রিয়াপদ বাক্যের শেষে ব্যবহার করলেও এ কবিতার ম্যাসেজে কোন পরিবর্তন হতো না। তবে সেক্ষেত্রে কবিতাটি কবিতার মর্যাদা হারাতো। কবিতার টান টান ভাব প্রবাহ বা ভাবছন্দের মাঝে ছেদ পড়তো। লাইনগুলোর মধ্যে পরস্পরের বন্ধন হয়ে যেত ঢিলঢিলে। বুদ্ধদেব বসু কেন অবনীন্দ্রনাথের গদ্যরচনাকে কবিতা করতে গিয়ে ক্রিয়াপদের নড়াচড়া করেছেন তা স্পষ্ট উপলব্ধি করতে পারি আমরা। গদ্য থেকে গদ্য কবিতাকে আলাদা করতে গিয়ে শঙ্খ ঘোষ বলেছেন—‘অন্তর্মুখী বিষয়কেও গদ্য ধরতে চায় তার বাইরের দিকে উদ্ঘাটন করে। কাবিতায় আছে এর উলটো চলন। কবিতা বাইরের বিশ্বকেও আয়ত্ত করতে চায় ভিতরের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে। এক-একটা মুহূর্ত আসে যখন আমাদের বুদ্ধি আর অভিজ্ঞতা, আমাদের বোধি আর প্রেরণা সমবেতভাবে সংহত হয় চেতনার এক কম্পমান বিন্দুতে, তৈরি হয় যেন শিখার মতো get more info দীপ্যমান একটি রেখা, এই রেখাটিকে বিন্যস্ত করতে পারার মধ্যেই কবিতারচনার করণকৌশল লুকোনো।’

Report this page